eBooks

4 Books found
  • Featured
ফ্রী ডাউনলোড করুন-Class (11 -12) -তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি

Authors: National Curriculum and Textbook Board-NCTB

In একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি

By banglastudent Team

বাংলাদেশের শিক্ষার সাথে সংশ্লিষ্ট অন্যতম বৃহৎ জাতীয় প্রতিষ্ঠান জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড । দেশের শিক্ষাব্যবস্থায় ও শিক্ষার প্রসারে এই প্রতিষ্ঠানের ভূমিকা অনন্য। ইংরেজ আমলে অবিভক্ত বাংলাদেশে যেরূপ টেকস্টবুক কমিটি ছিল অনুরূপভাবে ১৯৪৭ সালে দেশ বিভাগের পর পাঠ্যপুস্তক তৈরির উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে “পূর্ববঙ্গ স্কুল টেকস্টবুক কমিটি” গঠিত হয়। আটত্রিশ সদস্য বিশিষ্ট যে কমিটি গঠিত হয় পদাধিকার বলে জনশিক্ষা পরিচালক ছিলেন এর সভাপতি। এই কমিটির কাজ ছিল প্রথম শ্রেণি থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত সকল বিষয়ের পাঠ্যপুস্তকের অনুমোদন প্রদান করা। পাঠ্যপুস্তক নির্বাচন ও অনুমোদন প্রদানের ক্ষেত্রে টেকস্টবুক কমিটি অনেক প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হয়। এজন্য স্বায়ত্তশাসিত কোনো প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে পাঠ্যপুস্তক যুগোপযোগী প্রণয়নের প্রয়োজনীয়তা সরকার গভীরভাবে উপলব্ধি করে। এ প্রেক্ষিতে ১৯৫৪ সালের সেপ্টেম্বর মাসে টেকস্টবুক আইন পাশ হয় এবং সে আইনের বিধি অনুযায়ী “স্কুল টেকস্টবুক বোর্ড” নামে একটি স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান গঠিত হয়। প্রতিষ্ঠানটি পরিচালনার জন্য গঠিত কমিটির একজন সভাপতি যিনি উচ্চ পর্যায়ের একজন সরকারি কর্মকর্তা এবং চারজন সদস্য যথাক্রমে (১) জনশিক্ষা পরিচালক (২) পূর্ববঙ্গ মাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ডের সভাপতি (৩) একজন বেসরকারি ব্যক্তি এবং (৪) একজন সার্বক্ষণিক কর্মকর্তা, যিনি হবেন কমিটির সদস্য-সচিব। প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পর্যায়ের সকল শ্রেণির শিক্ষার্থীদের সকল বিষয়ের পাঠ্যপুস্তক প্রস্তুত ও বিতরণ ছিল এই প্রতিষ্ঠানের কাজ। পরবর্তী সময়ে ১৯৫৬, ১৯৬১ এবং ১৯৬৩ সালে এই প্রতিষ্ঠান পুনর্গঠিত হয়।

  • Featured
ফ্রী ডাউনলোড করুন-Class (11 -12) -English for Today

Authors: National Curriculum and Textbook Board-NCTB

In একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি, English for Today

By banglastudent Team

বাংলাদেশের শিক্ষার সাথে সংশ্লিষ্ট অন্যতম বৃহৎ জাতীয় প্রতিষ্ঠান জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড । দেশের শিক্ষাব্যবস্থায় ও শিক্ষার প্রসারে এই প্রতিষ্ঠানের ভূমিকা অনন্য। ইংরেজ আমলে অবিভক্ত বাংলাদেশে যেরূপ টেকস্টবুক কমিটি ছিল অনুরূপভাবে ১৯৪৭ সালে দেশ বিভাগের পর পাঠ্যপুস্তক তৈরির উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে “পূর্ববঙ্গ স্কুল টেকস্টবুক কমিটি” গঠিত হয়। আটত্রিশ সদস্য বিশিষ্ট যে কমিটি গঠিত হয় পদাধিকার বলে জনশিক্ষা পরিচালক ছিলেন এর সভাপতি। এই কমিটির কাজ ছিল প্রথম শ্রেণি থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত সকল বিষয়ের পাঠ্যপুস্তকের অনুমোদন প্রদান করা। পাঠ্যপুস্তক নির্বাচন ও অনুমোদন প্রদানের ক্ষেত্রে টেকস্টবুক কমিটি অনেক প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হয়। এজন্য স্বায়ত্তশাসিত কোনো প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে পাঠ্যপুস্তক যুগোপযোগী প্রণয়নের প্রয়োজনীয়তা সরকার গভীরভাবে উপলব্ধি করে। এ প্রেক্ষিতে ১৯৫৪ সালের সেপ্টেম্বর মাসে টেকস্টবুক আইন পাশ হয় এবং সে আইনের বিধি অনুযায়ী “স্কুল টেকস্টবুক বোর্ড” নামে একটি স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান গঠিত হয়। প্রতিষ্ঠানটি পরিচালনার জন্য গঠিত কমিটির একজন সভাপতি যিনি উচ্চ পর্যায়ের একজন সরকারি কর্মকর্তা এবং চারজন সদস্য যথাক্রমে (১) জনশিক্ষা পরিচালক (২) পূর্ববঙ্গ মাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ডের সভাপতি (৩) একজন বেসরকারি ব্যক্তি এবং (৪) একজন সার্বক্ষণিক কর্মকর্তা, যিনি হবেন কমিটির সদস্য-সচিব। প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পর্যায়ের সকল শ্রেণির শিক্ষার্থীদের সকল বিষয়ের পাঠ্যপুস্তক প্রস্তুত ও বিতরণ ছিল এই প্রতিষ্ঠানের কাজ। পরবর্তী সময়ে ১৯৫৬, ১৯৬১ এবং ১৯৬৩ সালে এই প্রতিষ্ঠান পুনর্গঠিত হয়।

  • Featured
ফ্রী ডাউনলোড করুন-Class (11 -12) -সহপাঠ

Authors: National Curriculum and Textbook Board-NCTB

In একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি, সহপাঠ

By banglastudent Team

বাংলাদেশের শিক্ষার সাথে সংশ্লিষ্ট অন্যতম বৃহৎ জাতীয় প্রতিষ্ঠান জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড । দেশের শিক্ষাব্যবস্থায় ও শিক্ষার প্রসারে এই প্রতিষ্ঠানের ভূমিকা অনন্য। ইংরেজ আমলে অবিভক্ত বাংলাদেশে যেরূপ টেকস্টবুক কমিটি ছিল অনুরূপভাবে ১৯৪৭ সালে দেশ বিভাগের পর পাঠ্যপুস্তক তৈরির উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে “পূর্ববঙ্গ স্কুল টেকস্টবুক কমিটি” গঠিত হয়। আটত্রিশ সদস্য বিশিষ্ট যে কমিটি গঠিত হয় পদাধিকার বলে জনশিক্ষা পরিচালক ছিলেন এর সভাপতি। এই কমিটির কাজ ছিল প্রথম শ্রেণি থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত সকল বিষয়ের পাঠ্যপুস্তকের অনুমোদন প্রদান করা। পাঠ্যপুস্তক নির্বাচন ও অনুমোদন প্রদানের ক্ষেত্রে টেকস্টবুক কমিটি অনেক প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হয়। এজন্য স্বায়ত্তশাসিত কোনো প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে পাঠ্যপুস্তক যুগোপযোগী প্রণয়নের প্রয়োজনীয়তা সরকার গভীরভাবে উপলব্ধি করে। এ প্রেক্ষিতে ১৯৫৪ সালের সেপ্টেম্বর মাসে টেকস্টবুক আইন পাশ হয় এবং সে আইনের বিধি অনুযায়ী “স্কুল টেকস্টবুক বোর্ড” নামে একটি স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান গঠিত হয়। প্রতিষ্ঠানটি পরিচালনার জন্য গঠিত কমিটির একজন সভাপতি যিনি উচ্চ পর্যায়ের একজন সরকারি কর্মকর্তা এবং চারজন সদস্য যথাক্রমে (১) জনশিক্ষা পরিচালক (২) পূর্ববঙ্গ মাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ডের সভাপতি (৩) একজন বেসরকারি ব্যক্তি এবং (৪) একজন সার্বক্ষণিক কর্মকর্তা, যিনি হবেন কমিটির সদস্য-সচিব। প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পর্যায়ের সকল শ্রেণির শিক্ষার্থীদের সকল বিষয়ের পাঠ্যপুস্তক প্রস্তুত ও বিতরণ ছিল এই প্রতিষ্ঠানের কাজ। পরবর্তী সময়ে ১৯৫৬, ১৯৬১ এবং ১৯৬৩ সালে এই প্রতিষ্ঠান পুনর্গঠিত হয়।

  • Featured
ফ্রী ডাউনলোড করুন-Class (11 -12) -সাহিত্যপাঠ

Authors: National Curriculum and Textbook Board-NCTB

In একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি, সাহিত্যপাঠ

By banglastudent Team

বাংলাদেশের শিক্ষার সাথে সংশ্লিষ্ট অন্যতম বৃহৎ জাতীয় প্রতিষ্ঠান জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড । দেশের শিক্ষাব্যবস্থায় ও শিক্ষার প্রসারে এই প্রতিষ্ঠানের ভূমিকা অনন্য। ইংরেজ আমলে অবিভক্ত বাংলাদেশে যেরূপ টেকস্টবুক কমিটি ছিল অনুরূপভাবে ১৯৪৭ সালে দেশ বিভাগের পর পাঠ্যপুস্তক তৈরির উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে “পূর্ববঙ্গ স্কুল টেকস্টবুক কমিটি” গঠিত হয়। আটত্রিশ সদস্য বিশিষ্ট যে কমিটি গঠিত হয় পদাধিকার বলে জনশিক্ষা পরিচালক ছিলেন এর সভাপতি। এই কমিটির কাজ ছিল প্রথম শ্রেণি থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত সকল বিষয়ের পাঠ্যপুস্তকের অনুমোদন প্রদান করা। পাঠ্যপুস্তক নির্বাচন ও অনুমোদন প্রদানের ক্ষেত্রে টেকস্টবুক কমিটি অনেক প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হয়। এজন্য স্বায়ত্তশাসিত কোনো প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে পাঠ্যপুস্তক যুগোপযোগী প্রণয়নের প্রয়োজনীয়তা সরকার গভীরভাবে উপলব্ধি করে। এ প্রেক্ষিতে ১৯৫৪ সালের সেপ্টেম্বর মাসে টেকস্টবুক আইন পাশ হয় এবং সে আইনের বিধি অনুযায়ী “স্কুল টেকস্টবুক বোর্ড” নামে একটি স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান গঠিত হয়। প্রতিষ্ঠানটি পরিচালনার জন্য গঠিত কমিটির একজন সভাপতি যিনি উচ্চ পর্যায়ের একজন সরকারি কর্মকর্তা এবং চারজন সদস্য যথাক্রমে (১) জনশিক্ষা পরিচালক (২) পূর্ববঙ্গ মাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ডের সভাপতি (৩) একজন বেসরকারি ব্যক্তি এবং (৪) একজন সার্বক্ষণিক কর্মকর্তা, যিনি হবেন কমিটির সদস্য-সচিব। প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পর্যায়ের সকল শ্রেণির শিক্ষার্থীদের সকল বিষয়ের পাঠ্যপুস্তক প্রস্তুত ও বিতরণ ছিল এই প্রতিষ্ঠানের কাজ। পরবর্তী সময়ে ১৯৫৬, ১৯৬১ এবং ১৯৬৩ সালে এই প্রতিষ্ঠান পুনর্গঠিত হয়।