eBooks

56 Books found
  • Featured
ফ্রী ডাউনলোড করুন –ঠাকুগাঁও জেলা ব্র্যান্ডিং বই

Authors: জেলা প্রশাসক

In জেলা ব্র্যান্ডিং বই

By banglastudent Team

ঠাকুর পরিবারের বা এ এলাকায় ব্রাহ্মণদের সংখ্যাধিক্যের কারণে ঠাকুরগাঁও নামকরণ হয়েছে। ১৮০০ সালে ঠাকুরগাঁও থানা স্থাপিত হওয়ার পর ১৮৬০ সালে সদর, বালিয়াডাঙ্গী, পীরগঞ্জ, রাণীশংকৈল, হরিপুর ও আটোয়ারী নিয়ে ঠাকুরগাঁও মহকুমার যাত্রা। পরবর্তীতে জলপাইগুড়ি ও কোচবিহার জেলার পঞ্চগড়, বোদা, দেবীগঞ্জ ও তেতুলিয়া এ চারটি থানা ঠাকুরগাঁও মহকুমার সাথে সংযুক্ত হয়। ১৯৮১ সালে আটোয়ারী সহ উক্ত ৪টি থানা নিয়ে পঞ্চগড় মহকুমা সৃষ্টি হলে ঠাকুরগাঁও মহকুমার সীমানা বর্তমান ৫টি উপজেলার মধ্যে সংকুচিত হয়। ১৯৮৪ সালে ১ ফেব্রুয়ারি ঠাকুরগাঁও জেলা হিসেবে যাত্রা শুরু করে।

  • Featured
ফ্রী ডাউনলোড করুন –টাঙ্গাইল জেলা ব্র্যান্ডিং বই

Authors: জেলা প্রশাসক

In জেলা ব্র্যান্ডিং বই

By banglastudent Team

টাঙ্গাইলের নামকরণ বিষয়ে রয়েছে বহুজনশ্রুতি ও নানা মতামত। ১৭৭৮ খ্রিস্টাব্দে প্রকাশিত রেনেল তাঁর মানচিত্রে এ সম্পূর্ণ অঞ্চলকেই আটিয়া বলে দেখিয়েছেন। ১৮৬৬ খ্রিস্টাব্দের আগে টাঙ্গাইল নামে কোনো স্বতন্ত্র স্থানের পরিচয় পাওয়া যায় না। টাঙ্গাইল নামটি পরিচিতি লাভ করে ১৫ নভেম্বর ১৮৭০ খ্রিস্টাব্দে মহকুমা সদর দপ্তর আটিয়া থেকে টাঙ্গাইলে স্থানান্তরের সময় থেকে। টাঙ্গাইলের ইতিহাস প্রণেতা খন্দকার আব্দুর রহিম সাহেবের মতে, ইংরেজ আমলে এদেশের লোকেরা উচু শব্দের পরিবর্তে ‘টান’শব্দই ব্যবহার করতে অভ্যস্ত ছিল বেশি। এখনো টাঙ্গাইল অঞ্চলে ‘টান’শব্দের প্রচলন আছে। এই টানের সাথে আইল শব্দটি যুক্ত হয়ে হয়েছিল টান আইল। আর সেই টান আইলটি রূপান্তরিত হয়েছে টাঙ্গাইলে। আরেক জনশ্রুতি মতে নীলকর টেংগু সাহেবের গল্পই সব চেয়ে বেশি প্রচলিত। বৃটিশ শাসনের প্রায় প্রারম্ভে আকুরটাকুর ও শাহবালিয়া মৌজার মধ্যবর্তী এলাকায় টেংগু সাহেবের নীল চাষ ও নীলের কারখানা ছিল।

  • Featured
ফ্রী ডাউনলোড করুন –সিলেট জেলা ব্র্যান্ডিং বই

Authors: জেলা প্রশাসক

In জেলা ব্র্যান্ডিং বই

By banglastudent Team

মহান সাধক হযরত শাহজালাল (র.) ও হযরত শাহপরাণ (র.)সহ ৩৬০ আউলিয়ার পুণ্যভূমি সিলেট একটি প্রাচীন জনপদ। চীনা পরিব্রাজক হিউয়েন সাঙ এর ৬৪০ খ্রিষ্টাব্দের ভ্রমণ বিবরণী থেকে এ জেলা সম্পর্কে তথ্য পাওয়া যায়। দশম শতাব্দীতে মহারাজা শ্রীচন্দ্র কর্তৃক উৎকীর্ণ পশ্চিমভাগ তাম্রলিপি থেকে জানা যায় যে, তিনি এ জেলা জয় করেছিলেন। ঐতিহাসিকদের ধারণা সিলেট বা শ্রীহট্ট বহু আগে থেকেই একটি উল্লেখযোগ্য বাণিজ্যকেন্দ্র হিসেবে পরিচিত ছিল। ১৪ শতকে ইয়েমেনের সাধক পুরুষ হযরত শাহজালাল (র.) সিলেট জয় করেন এবং ইসলাম প্রচার শুরু করেন। তাছাড়া মুঘলদের সাথে যুদ্ধ, নানকার বিদ্রোহ, ভাষা আন্দোলন সর্বোপরি মুক্তিযুদ্ধে এ জেলার অবদান অপরিসীম।

  • Featured
ফ্রী ডাউনলোড করুন –সুনামগঞ্জ জেলা ব্র্যান্ডিং বই

Authors: জেলা প্রশাসক

In জেলা ব্র্যান্ডিং বই

By banglastudent Team

সুনামগঞ্জের পল্লী ও লোক সংস্কৃতিতে আমরা পাই মাঝির ভরাট গলার গান, রাখালের বাঁশির সুর। এছাড়া হিন্দু মুসলিম উভয় সম্প্রদায়ের অসংখ্য আউল, বাউল, পীর, ফকির, দরবেশ, বৈষ্ণব-সন্ন্যাসীদের অসংখ্য সৃষ্টিশীল গান যা মানুষকে পরমেশ্বরের সন্ধান পেতে সাহায্য করে। এগুলোও আমাদের এক মূল্যবান রত্নভাণ্ডার। বার মাসে তের পার্বণে ভরপুর হিন্দুদের বিভিন্ন অনুষ্ঠানের পাশাপাশি তাদের রয়েছে বিভিন্ন বর্ত, মেলা ও উৎসবাদি। মুসলিম সম্প্রদায়ের রয়েছে গাজির গীত, মুহররমের গান, মর্সিয়া, কাওয়ালী ইত্যাদি। এছাড়া এখানকার লাঠি খেলা ও নৌকা দৌড় এককালে খুবই জনপ্রিয় ছিল।

  • Featured
ফ্রী ডাউনলোড করুন –সিরাজগঞ্জ জেলা ব্র্যান্ডিং বই

Authors: জেলা প্রশাসক

In জেলা ব্র্যান্ডিং বই

By banglastudent Team

সিরাজগঞ্জ জেলা ২৪০০০' - ২৪০৪০' পশ্চিম অক্ষাংশে এবং ৮৯০২০' - ৮৯০৫০' পূর্ব দ্রাঘিমাংশে অবস্থিত । এ জেলার দক্ষিণে পাবনা, উত্তরে বগুড়া, পূর্বে টাঙ্গাইল ও জামালপুর, পশ্চিমে পাবনা, নাটোর ও বগুড়া জেলা অবস্থিত। এ জেলার আয়তন ২৪৯৭.৯২ ব: কি.মি.।

  • Featured
ফ্রী ডাউনলোড করুন –শেরপুর ব্র্যান্ডিং বই

Authors: জেলা প্রশাসক

In জেলা ব্র্যান্ডিং বই

By banglastudent Team

শেরপুর জেলা পূর্ব পশ্চিমে ৮৯০- ৫০symbol for a minute পূর্ব দ্রাঘিমা হতে ৯০০- ১৫symbol for a minute পূর্ব দ্রাঘিমা পর্যন্ত। উত্তর দক্ষিণে ২৪০- ৫৫symbol for a minute উত্তর অক্ষাংশ হতে ২৫০- ১৬symbol for a minute উত্তর অক্ষাংশ পর্যন্ত। অধিবাসীদের মধ্যে মুসলমান এবং হিন্দুই প্রধান। তাছাড়া পাহাড়ী জনপদে আদিবাসী, গারো, খ্রিস্টানও রয়েছে। নদী-খাল-বিল ও পাহাড়-জঙ্গলে ঘেরা শেরপুর এক সময় স্বাভাবিক প্রাকৃতিক সীমার মধ্যে স্বাতন্ত্র্য লাভ করেছিল। আকাশ খুব পরিষ্কার থাকলে শহর থেকেই উত্তর আকাশে গাঢ় নীল রঙে আঁকা পাহাড়ের রেখা দেখা যেতো। এখনও শহর থেকে বের হয়ে উত্তর সীমান্তে অগ্রসর হতে থাকলে আকাশে পাহাড়ের গাড় নীল আবছায়া স্পষ্ট হতে থাকে। সেটাই গারো পাহাড়।

  • Featured
ফ্রী ডাউনলোড করুন –শরীয়তপুর ব্র্যান্ডিং বই

Authors: জেলা প্রশাসক

In জেলা ব্র্যান্ডিং বই

By banglastudent Team

ইতিহাস সমৃদ্ধ বিক্রমপুরের দক্ষিণাঞ্চল এবং প্রাচীনবরিশালের ইদিলপুর পরগণার কিছু অংশ নিয়ে বর্তমান শরীয়তপুর জেলা গঠিত।বাংলাদেশের মুক্তির সংগ্রামে শরীয়তপুরবাসীর ভূমিকাও উল্লেখযোগ্য। স্বাধীনতাপরবর্তীকালে জেলাটি ফরিদপুরের মাদারীপুর মহকুমার অন্তর্ভূক্ত ছিল। ১৯৭৭সালের ৩ নভেম্বর বিশিষ্ট সমাজ সংস্কারক ও ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনের নেতাহাজী শরীয়ত উল্লাহর নামানুসারে শরীয়তপুর নামকরণ করা হয়। ১৯৮৪ সালেশরীয়তপুর জেলায় উন্নীত হয়। জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, শরীয়তপুর এর ওয়েবপোর্টালে সকলকে স্বাগতম।

  • Featured
ফ্রী ডাউনলোড করুন –সাতক্ষীরা ব্র্যান্ডিং বই

Authors: জেলা প্রশাসক

In জেলা ব্র্যান্ডিং বই

By banglastudent Team

সাতক্ষীরা জেলার নামকরণ প্রসংগে কয়েকটি মত প্রচলিত। এর মধ্যে প্রধান মতটি হ’ল চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের সময় নদীয়ার রাজা কৃষ্ণচন্দ্রের এক কর্মচারী বিষ্ণুরাম চক্রবর্তী নিলামে বুড়ন পরগণা কিনে তার অন্তর্গত সাতঘরিয়া গ্রামে বাড়ী তৈরী করেন। তাঁর পুত্র প্রাণনাথ সাতঘরিয়া অঞ্চলে উন্নয়ন কাজ করে পরিচিত ও প্রতাপান্বিত হন। সাতক্ষীরার মহকুমার প্রকৃত জন্ম হয় ১৮৫২ সালে যশোর জেলার চতুর্থ মহকুমা হিসেবে এবং কলারোয়াতে এর সদর দপ্তর স্থাপিত হয়। প্রথম মহকুমা হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন নবাব আব্দুল লতিফ। ১৮৬১ সালে মহকুমা কার্যালয় সাতঘরিয়া তথা সাতক্ষীরাতে স্থানান্তর করা হয়। ইতিমধ্যেই সাতঘরিয়া ইংরেজ রাজকর্মচারীদের মুখেই সাতক্ষীরা হয়ে গিয়েছিলো। তাই পুরানো সাতঘরিয়াই বর্তমানের সাতক্ষীরা।

  • Featured
ফ্রী ডাউনলোড করুন –রাঙামাটি ব্র্যান্ডিং বই

Authors: জেলা প্রশাসক

In জেলা ব্র্যান্ডিং বই

By banglastudent Team

নৈসর্গিক সৌন্দর্য্যের লীলাভূমি রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা ২২০- ২৭'' ও ২৩০- ৪৪'' উত্তর অক্ষাংশ এবং ৯১০- ৫৬'' ও ৯২০- ৩৩'' পূর্ব দ্রাঘিমাংশের মধ্যে অবস্থিত। রাঙ্গামাটির উত্তরে ভারতের ত্রিপুরা, মিজোরাম, দক্ষিণে বান্দরবান, পূর্বে মিজোরাম ও পশ্চিমে চট্রগ্রাম ও খাগড়াছড়ি। এ জেলা আয়তনের দিক থেকে দেশের সর্ববৃহৎ জেলা। দেশের এক মাত্র রিক্সা বিহীন শহর, হ্রদ পরিবেষ্টিত পর্যটন শহর এলাকা। এ জেলায় চাকমা, মারমা, তঞ্চঙ্গ্যা, ত্রিপুরা, মুরং, বোম, খুমি, খেয়াং, চাক্, পাংখোয়া, লুসাই, সুজেসাওতাল, রাখাইন সর্বোপরি বাঙ্গালীসহ ১৪টি জনগোষ্ঠি বসবাস করে।