eBooks

439 Books found
  • Featured
ফ্রী ডাউনলোড করুন –পাবনা ব্র্যান্ডিং বই

Authors: জেলা প্রশাসক

In জেলা ব্র্যান্ডিং বই

By banglastudent Team

‘পাবনা’ নামকরণ নিয়ে কিংবদন্তির অন্ত নেই। এক কিংবদন্তি মতে গঙ্গার ‘পাবনী’ নামক পূর্বগামিনী ধারা হতে পাবনা নামের উৎপত্তি হয়েছে। অপর একটি সূত্রে জানা যায় ‘পাবন’ বা ‘পাবনা’ নামের একজন দস্যুর আড্ডাস্থলই এক সময় পাবনা নামে পরিচিতি লাভ করে। অপরদিকে কিছু ঐতিহাসিক মনে করেন, ‘পাবনা’ নাম এসেছে ‘পদুম্বা’ থেকে। কালক্রমে পদুম্বাই স্বরসঙ্গতি রক্ষা করতে গিয়ে বা শব্দগত অন্য ব্যুৎপত্তি হয়ে পাবনা হয়েছে। ‘পদুম্বা’ জনপদের প্রথম সাক্ষাৎ মিলে খ্রিষ্টীয় একাদশ শতকে পাল নৃপতি রামপালের শাসনকালে। ইতিহাসে উল্লেখ আছে, রামপাল হ্নতরাজ্য বরেন্দ্র কৈবর্ত শাসকদের নিকট থেকে পুনরুদ্ধারের জন্য যে চৌদ্দজন সাহায্যকারীর শরণাপন্ন হয়েছিলেন -এঁদেরই একজন ছিলেন পদুম্বার সোম নামক জনৈক সামন্ত। আবার অনেকের মতে পৌন্ড্রবর্ধন হতে পাবনা নামের উৎপত্তি হয়েছে। তাঁরা বলেন পৌন্ড্রবর্ধনের বহু জনপদ গঙ্গার উত্তর দিকে অবস্থিত ছিল। চলতি ভাষায় পুন্ড্রুবর্ধন বা পৌন্ড্রবর্ধন পোনবর্ধন বা পোবাবর্ধন রূপে উচ্চারিত হতে হতে পাবনা হয়েছে।

  • Featured
ফ্রী ডাউনলোড করুন –নোয়াখালী ব্র্যান্ডিং বই

Authors: জেলা প্রশাসক

In জেলা ব্র্যান্ডিং বই

By banglastudent Team

নোয়াখালী জেলা বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত চট্টগ্রাম বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। নোয়াখালী জেলার মোট আয়তন ৪২০২.৭০ বর্গ কিলোমিটার। বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাংশে ২২০০৭' থেকে ২৩০০৮' উত্তর অক্ষাংশ এবং ৯০০৫৩' থেকে ৯১০২৭' পূর্ব দ্রাঘিমাংশ জুড়ে নোয়াখালী জেলার অবস্থান। রাজধানী ঢাকা থেকে এ জেলার দূরত্ব প্রায় ১৭১ কিলোমিটার এবং চট্টগ্রাম বিভাগীয় সদর থেকে প্রায় ১৩৬ কিলোমিটার। এ জেলার পূর্বে চট্টগ্রাম জেলা ও ফেনী জেলা, উত্তরে কুমিল্লা জেলা, পশ্চিমে লক্ষ্মীপুর জেলা ও ভোলা জেলা এবং দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর অবস্থিত।

  • Featured
ফ্রী ডাউনলোড করুন –নেত্রকোনা ব্র্যান্ডিং বই

Authors: জেলা প্রশাসক

In জেলা ব্র্যান্ডিং বই

By banglastudent Team

ব্রহ্মপুত্র নদের পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত নেত্রকোণা জেলার ইতিহাস প্রাচীন ঐতিহ্যে টই-টুম্বুর ও ঐতিহ্যের বিচিত্র ঘটনা সম্ভারে গর্বিত। বিভিন্ন তাত্ত্বিক পর্যালোচনায় স্পষ্টতঃ প্রমাণ করে যে সাগর বা সমুদ্রগর্ভ থেকে জেগে ওঠায় এ অঞ্চলটি মানব বসবাসের যোগ্য ভূমিতে পরিণত হয়েছিল। গারো পাহাড়ের পাদদেশ লেহন করে এঁকেবেঁকে কংস, সোমেশ্বরী, গণেশ্বরী, মহেশ্বরী, গোরাউৎরা নদীসহ অন্যান্য শাখা নদী নিয়ে বর্তমান নেত্রকোণা জেলার জলধারার উদ্ভব। এ জেলার প্রত্যেক নদীই জেলার দক্ষিণ-পূর্ব দিকে প্রবাহিত। ফলে সমগ্র জেলার ভূমি উত্তরাংশে উঁচু এবং ক্রমে দক্ষিণ-পূর্বাংশে ঢালু।

  • Featured
ফ্রী ডাউনলোড করুন –নাটোর ব্র্যান্ডিং বই

Authors: জেলা প্রশাসক

In জেলা ব্র্যান্ডিং বই

By banglastudent Team

ভারতবর্ষের ইতিহাসে নাটোর একটি বিশিষ্ট স্থানের নাম । এই নাম তার শাসকশ্রেণী এবং তার অধিবাসীদের জীবনসংগ্রাম আর সংস্কৃতির কারণেই ইতিহাস বিখ্যাত । পাঠান-মোঘল-ইংরেজ এমনকি পাকিস্তানি দুঃশাসনের ইতিহাসে যুগে যুগে শোষণ বঞ্চণা আর নির্যাতনের বিরুদ্ধে আত্ম অধিকার প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে উল্লেখযোগ্য হয়ে আছে । ১৯৫২ এর ভাষা আন্দোলন, ৬২ এর সাম্প্রদায়িক শিক্ষা কমিশন বিরোধী আন্দোলন , ৬৬ এর ছয় দফার সমর্থনে আন্দোলন, ৬৯ এর গণঅভ্যূত্থান এবং ১৯৭১ এর মহান মুক্তিযুদ্ধে নাটোরবাসির অবদান দেশের অপরাপর জেলাগুলোর চেয়ে কম নয় । সে কারণে নাটোর ঐতিহাসিকভাবে শুধু ভারতবর্ষের ইতিহাসেই নয়, সভ্য দুনিয়ার সকল দেশে তার স্বতন্ত্র্য পরিচিতি আছে ।

  • Featured
ফ্রী ডাউনলোড করুন –নরসিংদী ব্র্যান্ডিং বই

Authors: জেলা প্রশাসক

In জেলা ব্র্যান্ডিং বই

By banglastudent Team

রাজা নরসিংহ পঞ্চদশ শতাব্দীর প্রথমদিকে ব্রহ্মপুত্র নদের পশ্চিম তীরে একটি ছোট নগর প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। নরসিংহ নামের সাথে পরবর্তীতে দী যুক্ত হয়ে নরসিংদী নামের উৎপত্তি হয়েছে। জমিদারি আমলে নরসিংদী অঞ্চলটি মহেশ্বরদী পরগনার অন্তর্ভুক্ত ছিল। জমিদারি প্রথা বিলুপ্তির পর নরসিংদী ঢাকা জেলাধীন নারায়নগঞ্জ মহকুমার একটি থানায় পরিনত হয়। ১৯৭৭ সালে নরসিংদীকে ঢাকা জেলাধীন একটি মহকুমায় উন্এনীত করা হয়। ১৯৮৪ সালে সরকারি ঘোষণার প্রেক্ষিতে নরসিংদী জেলা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে।

  • Featured
ফ্রী ডাউনলোড করুন –নারায়ণগঞ্জ ব্র্যান্ডিং বই

Authors: জেলা প্রশাসক

In জেলা ব্র্যান্ডিং বই

By banglastudent Team

১৭৬৬ সালে হিন্দু সম্প্রদায়ের নেতা বিকন লাল পান্ডে (বেণুর ঠাকুর বা লক্ষীনারায়ণ ঠাকুর নামে ও পরিচিত) ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির নিকট থেকে এ অঞ্চলের মালিকানা গ্রহণ করেন। তিনি প্রভু নারায়ণের সেবার ব্যয়ভার বহনের জন্য একটি দলিলের মাধ্যমে শীতলক্ষা নদীর তীরে অবস্থিত মার্কেটকে দেবোত্তর সম্পত্তি হিসেবে ঘোষণা করেন। তাই পরবর্তীকালে এ স্থানের নাম হয় নারায়ণগঞ্জ। সপ্তদশ ও অষ্টাদশ শতাব্দীর মধ্যভাগ পর্যন্ত নারায়ণগঞ্জ নামের কোনো নগরীর অস্তিত্ব প্রাচীন বাংলার মানচিত্রে পাওয়া যায় না। নারায়ণগঞ্জ নামকরণের পূর্বে সোনার গাঁ ছিল প্রাচীন বাংলার রাজধানী।

  • Featured
ফ্রী ডাউনলোড করুন –নড়াইল ব্র্যান্ডিং বই

Authors: জেলা প্রশাসক

In জেলা ব্র্যান্ডিং বই

By banglastudent Team

বিভিন্ন ঐতিহাসিক ও চিন্তাবিদদের মধ্যে নড়াইলের নামকরণ নিয়ে বিভিন্ন মত প্রচলিত আছে। কিংবদন্তী আছে যে নড়িয়াল ফকিরের আর্শিবাদপুষ্ট নড়ি হতে নড়াইল নামের উৎপত্তি হয়েছে। নবাব আলিবর্দী খাঁ এর শাসনামলে তার এক কর্মচারী মদনগোপাল দত্ত নৌকা যোগে স্বপরিবারে কিসমত কুড়িগ্রাম আসেন। এখানে তিনি কচুরীর ধাপের উপর ধ্যানরত অবসহায় একজন ফকিরকে দেখতে পান । তিনি নড়িয়াল ফকির।

  • Featured
ফ্রী ডাউনলোড করুন –নওগাঁ ব্র্যান্ডিং বই

Authors: জেলা প্রশাসক

In জেলা ব্র্যান্ডিং বই

By banglastudent Team

নওগাঁ জেলা আদিকাল হতেই বৈচিত্র ভরপুর । ছোট ছোট নদী বহুল এ জেলা প্রাচীনকাল হ- তেই কৃষি কাজের জন্য প্রসদ্ধি । কৃষি কাজের জন্য অত্যমত্ম উপযোগী এলাকায় বিভিন্ন অঞ্চল নিয়ে অসংখ্য জমিদার গোষ্ঠী গড়ে উঠে । এ জমিদার গোষ্ঠীর আশ্রয়েই কৃষি কাজ সহযোগী হিসেবে খ্যাত সাঁওতাল গোষ্ঠীর আগমন ঘটতে শুরু করে এ অঞ্চল । সাঁওতাল গোষ্ঠীর মতে এ জেলায় বসবাসরত অন্যান্য আদিবাসীদের মধ্যে মাল পাহাড়িয়া, কুর্মি,মহালী ও মুন্ডা বিশেষভাবে খ্যাত । নানা জাতি ও নানা ধর্মর মানুষের সমন্বয়ে গঠিত নওগাঁ জেলা মানব বৈচিত্র্য ভরপুর । অসংখ্য পুরাতন মসজিদ , মন্দির,গীর্জা ও জমিদার বাড়ি প্রমাণ কর নওগাঁ জেলা সভ্যতার ইতিহাস অনেক পুরাতন ।

  • Featured
ফ্রী ডাউনলোড করুন –ময়মনসিংহ ব্র্যান্ডিং বই

Authors: জেলা প্রশাসক

In জেলা ব্র্যান্ডিং বই

By banglastudent Team

মোগল আমলে মোমেনশাহ নামে একজন সাধক ছিলেন, তাঁর নামেই মধ্যযুগে অঞ্চলটির নাম হয় মোমেনশাহী। ষোড়শ শতাব্দীতে বাংলার স্বাধীন সুলতান সৈয়দ আলাউদ্দিন হোসেন শাহ তাঁর পুত্র সৈয়দ নাসির উদ্দিন নসরত শাহ'র জন্য এ অঞ্চলে একটি নতুন রাজ্য গঠন করেছিলেন, সেই থেকেই নসরতশাহী বা নাসিরাবাদ নামের সৃষ্টি। নাসিরাবাদ নাম পরিবর্তন হয়ে ময়মনসিংহ হয় একটি ভুলের কারণে। বিশ টিন কেরোসিন বুক করা হয়েছিল বর্জনলাল এন্ড কোম্পানীর পক্ষ থেকে নাসিরাবাদ রেল স্টেশনে। এই মাল চলে যায় রাজপুতনার নাসিরাবাদ রেল স্টেশনে। এ নিয়ে অনেক দুর্ভোগ পোহাতে হয়। পরবর্তীতে আরো কিছু বিভ্রান্তি ঘটায় রেলওয়ে স্টেশনের নাম পরিবর্তন করে ময়মনসিংহ রাখা হয়। সেই থেকে নাসিরাবাদের পরিবর্তে ময়মনসিংহ ব্যবহৃত হয়ে আসছে।