eBooks
439 Books found- Featured
ফ্রী ডাউনলোড করুন –মুন্সিগঞ্জ ব্র্যান্ডিং বই
Authors: জেলা প্রশাসক
ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি দিল্লির বাদশাহ দ্বিতীয় শাহ আলমের কাছ থেকে ১৭৬৫ খ্রিস্টাব্দে বাংলা, বিহার, উড়িষ্যার দেওয়ানী লাভ করেন। এই দেওয়ানীকে প্রথম রাজস্ব প্রশাসন হিসেবে অভিহিত করা যায়। সে সময় মুন্সিগঞ্জ ঢাকা জেলার অংশ ছিলো। ১৭৬৯ খ্রিস্টাব্দে মিঃ মিডেলটন স্বাধীনভাবে রাজস্ব প্রশাসন পরিচালনা করতে থাকেন। তিনি সর্বোচ্চ জমিদারি ডাককারীদের অনুকুলে মহালগুলো লিজ দিয়ে ছিলেন। এদিকে লিজ প্রাপ্ত জমিদারগণ আবার সাব লিজ দিতে থাকলেন। স্বাভাবিকভাবেই রাজস্ব প্রশাসনে বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়। ১৭৭৬ থেকে ১৭৮১ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত প্রাদেশিক কাউন্সিল কাজ করে।
- Featured
ফ্রী ডাউনলোড করুন –মৌলভীবাজার ব্র্যান্ডিং বই
Authors: জেলা প্রশাসক
বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বাংশে অবস্থিত অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের আধার মৌলভীবাজার জেলা। এ জেলার আয়তন ২৭৯৯ বর্গ কিলোমিটার। এর উত্তরে সিলেট জেলা, দক্ষিণে ভারতের ত্রিপুরা রাজ্য, পূর্বে ভারতের আসাম ও ত্রিপুরা রাজ্য এবং পশ্চিমে হবিগঞ্জ জেলা।
- Featured
ফ্রী ডাউনলোড করুন –মেহেরপুর ব্র্যান্ডিং বই
Authors: জেলা প্রশাসক
মেহেরপুর নামকরণ সম্পর্কে এ পর্যন্ত দুটি অনুমানসিদ্ধ তথ্য আমরা জানা যায়। একটি হচ্ছে ইসলাম প্রচারক দরবেশ মেহের আলী নামীয় জনৈক ব্যক্তির নামের সাথে সামঞ্জস্য রেখে ষোড়শ শতকের অথরা তার কিছুকাল পরে মেহেরপুর নামকরণের সৃষ্টি হয়েছে।
- Featured
ফ্রী ডাউনলোড করুন –মানিকগঞ্জ ব্র্যান্ডিং বই
Authors: জেলা প্রশাসক
মানিকগঞ্জ ঢাকা বিভাগের অন্তর্ভুক্ত একটি জেলা। এই জেলার উত্তর সীমান্তে টাঙ্গাইল জেলা, পশ্চিম, পশ্চিম দক্ষিণ, এবং দক্ষিণ সীমান্তে যথাক্রমে যমুনা এবং পদ্মা নদী পাবনা ও ফরিদপুর জেলা থেকে এ জেলাকে বিচ্ছিন্ন করেছে। পূর্ব, উত্তর পূর্ব এবং পূর্ব দক্ষিণে রয়েছে ঢাকা জেলার যথাক্রমে ধামরাই, সাভার, কেরানীগঞ্জ দোহার এবং নবাবগঞ্জ উপজেলা । ইহা ২৩˚৫২র্ ৪৫র্র্ অক্ষাংশ ও ৯০˚৪র্ ১৫র্র্ দ্রাঘিমাংশে অবস্থিত । মানিকগঞ্জ জেলার আয়তন- ১৩৭৮.৯৯ বর্গ কিঃ মিঃ । বাংলার মধ্য-ভাটি অঞ্চলভূক্ত মানিকগঞ্জ জেলার ভূ-ভাগ নদীবাহিত পলি দ্বারা গঠিত। বিশেষত: পদ্মা, গঙ্গা, ধলেশ্বরী, ইছামতি, করতোয়া, বোরাসাগর তিস্তা ও ব্রক্ষ্মপুত্র প্রভৃতি নদনদী যুগ যুগ ধরে এ অঞ্চলের ভূমি গঠনে সক্রিয় ভূমিকা পালন করেছে।
- Featured
ফ্রী ডাউনলোড করুন –মাগুরা ব্র্যান্ডিং বই
Authors: জেলা প্রশাসক
গঙ্গার প্রবাহের সঙ্গে সঙ্গে গঙ্গরাষ্ট্রে সভ্যতা বিস্তৃত হয়। ক্রমে ক্রমে মিথিলা, পৌন্ড্রবর্ধন ও বঙ্গ প্রভৃতি দেশে আর্যগণের উপনিবেশ স্থাপিত হতে থাকে। আজকের মাগুরা জেলা যে সীমানা নিয়ে গড়ে ওঠেছে তার পিছনে ভাগিরথী ও পদ্মার বিভিন্ন শাখা বা প্রশাখা ভাঙ্গা গড়ার ক্ষেত্রে ভূমিকা পালন করেছে।
- Featured
ফ্রী ডাউনলোড করুন –মাদারীপুর ব্র্যান্ডিং বই
Authors: জেলা প্রশাসক
মাদারীপুর একটি ইতিহাস সমৃদ্ধ জনপদ। পঞ্চদশ শতাব্দীর সাধক হযরত বদরুদ্দিন শাহ্ মাদার(রঃ) এর নামানুসারে এই জেলার নামকরণ করা হয়। প্রাচীনকাল থেকে নানা ঘাত-প্রতিঘাতের মধ্য দিয়ে বয়ে এসেছে আজকের এই মাদারীপুরের ইতিহাস।
- Featured
ফ্রী ডাউনলোড করুন –লালমনিরহাট ব্র্যান্ডিং বই
Authors: জেলা প্রশাসক
লালমনিরহাট বাংলাদেশের উত্তরে অবস্থিত সীমান্তবর্তী একটি জেলা। ২৫.৪৮ ডিগ্রি থেকে ২৬.২৭ ডিগ্রি উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৮.৩৮ ডিগ্রি থেকে ৮৯.৩৬ ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমাংশের মধ্যে জেলাটির অবস্থান। এ জেলার উত্তরে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কোচবিহার ও জলপাইগুড়ি জেলা, দক্ষিণে রংপুর জেলা, পূর্বে কুড়িগ্রাম ও ভারতের কোচবিহার জেলা এবং পশ্চিমে রংপুর ও নীলফামারী জেলা। এ জেলার উত্তরে ধরলা নদী ও দক্ষিনে তিস্তা নদী প্রবাহিত।
- Featured
ফ্রী ডাউনলোড করুন –লক্ষীপুর ব্র্যান্ডিং বই
Authors: জেলা প্রশাসক
যে ভূখন্ড নিয়ে বর্তমান লক্ষ্মীপুর জেলা অবস্থিত তার আদি চিত্র এ রকম ছিল না। অধিকাংশ স্থানে বঙ্গোপসাগরের উত্তাল তরঙ্গমালা ক্রীড়ায় মত্ত থাকত। বিখ্যাত চীনা পরিব্রাজক হিউয়েন সাঙ তাঁর ‘সিউতী’ নামক ভ্রমণ বৃত্তান্তে ‘কমলাঙ্ক’কে সমুদ্র তীরবর্তী বলে বর্ণনা করেছেন। ‘কমলাঙ্ক’ বর্তমানে কুমিল্লা ও পূর্ববর্তী ত্রিপুরা জেলার প্রাচীন নাম। কবি কালিদাস তাঁর ‘রঘু বংশ’ কাব্যে ‘সুষ্মি দেশকে’ ‘তালিবন শ্যামকণ্ঠ’ বলে অভিহিত করেছেন। কুমিল্লা জেলার দক্ষিণাংশ এবং নোয়াখালীর উত্তরাংশকে ‘সুষ্মি দেশ’ বলে বুঝিয়েছেন। প্রাচীনকাল থেকে এ এলাকা সমূহে প্রচুর তালবৃক্ষ জন্মে। কথিত আছে, ত্রয়োদশ শতকের প্রথম দশকের গোড়ার দিকে ভুলুয়া রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা বিশ্বস্বর শুর মুর্শিদাবাদ থেকে চট্টগ্রামে (চাটগাঁও) নৌকা যোগে চন্দ্রনাথ তীর্থ দর্শনে যাবার পথে এ অঞ্চলে আসেন। এটি ছিল নিশ্চিতই নতুন জাগা চর। হয়তো তৎকালে ত্রিপুরা জেলার সাথে সম্পৃক্ত রায়পুর ও রামগঞ্জের উত্তরের ক্ষুদ্রতম কোন একাংশ প্রাচীন ভূখন্ড ছিল। বর্তমানে লক্ষ্মীপুর জেলার অধিকাংশ ভূমি, নদী বা সমুদ্র গর্ভ থেকে ক্রমশ চর বা দ্বীপ হিসেবে জেগে উঠে।এ জন্য জেলার বিভিন্ন এলাকার নামে সাথে চর, দ্বী, দি, দিয়া যুক্ত হয়। যে সব এলাকার সাথে পুর বা গঞ্জ যুক্ত হয়েছে সেগুলিও প্রাচীনতম নয়। নতুন বসতি স্থাপনকারিগণ এসব যুক্ত করেছেন।
- Featured
ফ্রী ডাউনলোড করুন –কুষ্টিয়া ব্র্যান্ডিং বই
Authors: জেলা প্রশাসক
১৭২৫ সালে কুষ্টিয়া নাটোর জমিদারীর অধীনে ছিল এবং এর পরিচিতি আসে কান্ডানগর পরগণার রাজশাহী ফৌজদারীর সিভিল প্রশাসনের অন্তর্ভূক্তিতে। পরে বৃটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানী ১৭৭৬ সালে কুষ্টিয়াকে যশোর জেলার অন্তর্ভূক্ত করে। কিন্তু ১৮২৮ সালে এটি পাবনা জেলার অন্তর্ভূক্ত হয়।