banglastudent Team

( Joined 3 years ago )

Books by banglastudent Team

125 Books found
  • Featured
ফ্রী ডাউনলোড করুন – চুয়াডাঙ্গা জেলা ব্র্যান্ডিং বই

Authors: জেলা প্রশাসক

In জেলা ব্র্যান্ডিং বই

By banglastudent Team

দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের সীমান্তবর্তী জনপদ চুয়াডাঙ্গা জেলা। উত্তর-পশ্চিমে মেহেরপুর, উত্তর-পূর্বে কুষ্টিয়া, দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্বে ঝিনাইদহ এবং পশ্চিমে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ বেষ্টিত এই জনপদ রাজধানী ঢাকা হতে প্রায় আড়াইশ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। মাথাভাঙ্গা, ভৈরব, কুমার ও নবগঙ্গা নদীর পলল সমৃদ্ধ অববাহিকায় গড়ে ওঠা এই জনপদ আয়তনে খুব বড় না হলেও এর রয়েছে সমৃদ্ধময় অতীত। এখানে রয়েছে কেরু এন্ড কোং এর মত ঐতিহ্যবাহী প্রতিষ্ঠান।

  • Featured
ফ্রী ডাউনলোড করুন – কক্সবাজার জেলা ব্র্যান্ডিং বই

Authors: জেলা প্রশাসক

In জেলা ব্র্যান্ডিং বই

By banglastudent Team

কক্সবাজার জেলার আয়তন ২,৪৯১.৮৬ কিমি ২ (৯৬২.১১ বর্গ মাইল)। এটি উত্তরে চট্টগ্রাম জেলা, দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর, পূর্বে বান্দরবান জেলা এবং পশ্চিমে বঙ্গোপসাগর দ্বারা বেষ্টিত। প্রধান নদীগুলোর মধ্যে রয়েছে মাতামুহুরী, বকখালী, রেজু খাল, নাফ নদী, মহেশখালী চ্যানেল এবং কুতুবদিয়া চ্যানেল। কক্সবাজার শহরের আয়তন ৬.৮৫ কিমি ২ (২.৬৪ বর্গ মাইল)।

  • Featured
ফ্রী ডাউনলোড করুন – ঢাকা জেলা ব্র্যান্ডিং বই

Authors: জেলা প্রশাসক

In জেলা ব্র্যান্ডিং বই

By banglastudent Team

মুসলিম পূর্ব যুগে বর্তমান ঢাকা জেলা অঞ্চল ‘‍বঙ্গ’ নামে পরিচিত প্রশাসনিক অঞ্চলের অন্তর্ভূক্ত ছিল। এর কিয়দংশ কখনো কখনো সমতট এবং কখনো কখনো হরিকল নামে পরিচিত ছিল। এয়োদশ শতাব্দীর প্রারম্ভে ইখতিয়ার উদ্দিন মুহম্মদ বখতিয়ার খিলজী বঙ্গ দেশে সেন রাজত্বের অবসান ঘটিয়ে মুসলিম রাজত্বের সূচনা করেন।

  • Featured
ফ্রী ডাউনলোড করুন – দিনাজপুর ব্র্যান্ডিং বই

Authors: জেলা প্রশাসক

In জেলা ব্র্যান্ডিং বই

By banglastudent Team

দিনাজপুর জেলা রংপুর বিভাগের উত্তর পশ্চিমাঞ্চলে অবস্থিত। সমুদ্র পৃষ্ঠ থেকে এ জেলার গড় উচ্চতা ১১২ ফুট থেকে ১২০ ফুট। ভৌগোলিকভাবে এই জেলা ২৫০১০’এবং ২৬০০৪’ উত্তর অক্ষাংশে এবং ৮৮০০৫'' ও ৮৫০২৮'' দ্রাঘিমাংশে অবস্থিত। মোট ১৩ টি উপজেলা নিয়ে গঠিত এই জেলার আয়তন ৩৪৩৭.৯৮ বর্গ কিলোমিটার। জেলার মোট জনসংখ্যা ২৭,৪৭,৫০০ জন (২০০১ সালের আদমশুমারী অনুযায়ী), যার মধ্যে পুরুষ ১৪,০৩,৯৭০ জন এবং মহিলা ১৩,৪৩,৫৩০ জন। উত্তর-দক্ষিণে লম্বালম্বিভাবে বিস্তৃত দিনাজপুর জেলার উত্তরে ঠাকুরগাঁও ও পঞ্চগড় জেলা, দক্ষিণে গাইবান্ধা ও জয়পুরহাট জেলা, পূর্বে নীলফামারী ও রংপুর জেলা এবং পশ্চিমে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য।

  • Featured
ফ্রী ডাউনলোড করুন – ফরিদপুর ব্র্যান্ডিং বই

Authors: জেলা প্রশাসক

In জেলা ব্র্যান্ডিং বই

By banglastudent Team

সুপ্রাচীনকাল থেকেই ফরিদপুরের রয়েছে অনেক কীর্তিময় গৌরব-গাঁথা। ফরিদপুর জেলার প্রতিষ্ঠা ১৭৮৬ সালে। মতান্তরে এ জেলা প্রতিষ্ঠিত হয় ১৮১৫ (বাংলা পিডিয়া)। এর আয়াতন ২০৭২.৭২ বর্গ কিলেমিটার। উত্তরে রাজবাড়ী এবং মানিকগঞ্জ জেলা, পশ্চিমে নড়াইল ও মাগুরা, দক্ষিণে গোপালগঞ্জ জেলা পূর্বে ঢাকা ও মুন্সীগঞ্জ এবং মাদারীপুর জেলা। ফরিদপুর জেলায় মোট পৌরসভা ৫ টি, মহল্লা৯২টি, ইউনিয়ন ৮১টি, গ্রাম ১,৮৫৯টি। মোট উপজেলা ৯টি। সেগুলো হচ্ছেঃ ফরিদপুর সদর, মধুখালী, বোয়ালমারী,আলফাডাঙ্গা, সালথা, নগরকান্দা, ভাঙ্গা, সদরপুর, চরভদ্রাসন।

  • Featured
ফ্রী ডাউনলোড করুন – ফেনী ব্র্যান্ডিং বই

Authors: জেলা প্রশাসক

In জেলা ব্র্যান্ডিং বই

By banglastudent Team

ফেনী নদীর নাম অনুসারে এ অঞ্চলের নাম রাখা হয়েছে ফেনী।মধ্যযুগে কবি ও সাহিত্যিকদের কবিতা ও সাহিত্যে একটা বিশেষ নদীর স্রোতধা ও ফেরী পারা পারের ঘাট হিসেবে আমরা ফনী শব্দ পাই। ষোড়শ শতাব্দীতে কবি কবীন্দ্র পরমেশ্বর পরাগলপুরের বর্ণনায় লিখছেনঃ “ফনী নদীতে বেষ্টিত চারিধার,পূর্বে মহাগিরি পার নাই তার।” সতের শতকে মির্জা নাথানের ফার্সী ভাষায় রচিত “বাহরিস্তান-ই-গায়েবীতে” ফনী শব্দ ফেনীতে পরিণত হয়। আঠার শতকের শেষভাগে কবি আলী রেজা প্রকাশ কানু ফকির তার পীরের বসতি হাজীগাওর অবস্থান সম্পর্কে লিখছেনঃ “ ফেনীর দক্ষিণে এক ষর উপাম, হাজীগাও করিছিল সেই দেশের নাম।”কবি মোহাম্মদ মুকিম তার পৈতৃক বসতির বর্ণনাকালে বলেছেনঃ “ ফেনীর পশ্চিমভাগে জুগিদিয়া দেশে.........।“ বলাবাহুল্য, তারাও নদী অর্থে ফেনী ব্যবহার করেছেন। মনে হয় আদি শব্দ ‘ফনী’ মুসলমান কবি ও সাহিত্যিকদের ভাষায় ফেনীতে পরিণত হয়েছে।

  • Featured
ফ্রী ডাউনলোড করুন – গাইবান্ধা ব্র্যান্ডিং বই

Authors: জেলা প্রশাসক

In জেলা ব্র্যান্ডিং বই

By banglastudent Team

বৌদ্ধ, হিন্দু, মোঘল, পাঠান আমলসহ ইংরেজ শাসনামলের স্মৃতি বিজড়িত আমাদের এই গাইবান্ধা জেলা। বিভিন্ন শাসনামলে নানা সংগ্রাম-বিদ্রোহ এ অঞ্চলে সংঘটিত হয়েছে। গাইবান্ধা আদিতে কেমন ছিল সে বিষটি প্রথমে আলোচনা করা দরকার। বিভিন্ন সুত্র থেকে প্রাপ্ত তথ্য এব্যাপারে বেশ কিছু ধারনা দেয়। গাইবান্ধা জেলার মুল ভুখন্ড নদীর তলদেশে ছিল এবং কালক্রমে যা নদীবাহিত পলিতে ভরাট হয় এবং এতদঞ্চলে সংঘঠিত একটি শক্তিশালী ভুমিকম্পের ফলে নদী তলদেশের উত্থান ঘটে এবং স্থলভূমিতে পরিণত হয়। তিস্তা, ব্রহ্মপুত্র ও যমুনা নদী বাহিত পলি মাটি দিয়েই গড়ে উঠেছে আজকের গাইবান্ধা।

  • Featured
ফ্রী ডাউনলোড করুন – গাজীপুর ব্র্যান্ডিং বই

Authors: জেলা প্রশাসক

In জেলা ব্র্যান্ডিং বই

By banglastudent Team

ইতিহাস আর ঐতিহ্যের সংশ্লেষে কালোত্তীর্ণ মহিমায় আর বর্ণিল দীপ্তিতে ভাস্বর অপার সম্ভাবনায় ভরপুর গাজীপুর জেলা । ইতিহাস খ্যাত ভাওয়াল পরগণার গহীন বনাঞ্চল আর গৈরিক মৃত্তিকা কোষের টেকটিলায় দৃষ্টিনন্দন ঐতিহাসিক এ জনপদ ১৯৮৪ সালের ১ মার্চ গাজীপুর জেলা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। এ জেলার উত্তরে ময়মনসিংহ ও কিশোরগঞ্জ জেলা, পূর্বে কিশোরগঞ্জ ও নরসিংদী জেলা, দক্ষিণে ঢাকা ও নারায়নগঞ্জ জেলা এবং পশ্চিমে ঢাকা ও টাঙ্গাইল জেলার অবস্থান। মোগল-বৃটিশ-পাকিস্তান আমলে বিভিন্ন আন্দোলন-সংগ্রামে গাজীপুরের রয়েছে বীরত্বপূর্ণ ভূমিকা।

  • Featured
ফ্রী ডাউনলোড করুন – গোপালগঞ্জ ব্র্যান্ডিং বই

Authors: জেলা প্রশাসক

In জেলা ব্র্যান্ডিং বই

By banglastudent Team

মধুমতির কোল ঘেঁষে গড়ে উঠেছে আজকের গোপালগঞ্জ শহর। প্রাচীনকালে এ এলাকাটি বঙ্গ অঞ্চলের অন্তর্গত ছিল। সুলতানী ও মোঘল যুগে এ অঞ্চল হিন্দু রাজারা শাসন করতেন। চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের (১৭৯৩) সময় গোপালগঞ্জ জেলার মুকসুদপুর উপজেলা ছিল যশোর জেলার অন্তর্গত আর বাকী অংশ ছিল ঢাকা-জালালপুর জেলার অন্তর্ভুক্ত। ১৮০৭ সালে মুকসুদপুর থানা যশোর থেকে ফরিদপুর জেলার সাথে যুক্ত হয়। ফরিদপুর জেলার একটি পরগনার নাম ছিল জালালপুর। গোপালগঞ্জ সদর ও কোটালীপাড়া জালালপুর পরগনাভুক্ত ছিল। ১৮১২ সালে চান্দনা (মধুমতি) নদী যশোর ও ঢাকা-জালালপুর জেলার বিভক্ত রেখা হিসেবে নির্ধারিত হয়। গোপালগঞ্জ-মাদারীপুর এলাকা ছিল বিশাল জলাভূমি। এখানে নৌ-ডাকাতির প্রকোপ ছিল বেশী। এজন্য বাকেরগঞ্জ থেকে বিভাজিত হয়ে ১৮৫৪ সালে মাদারীপুর মহকুমা প্রতিষ্ঠিত হয়।